Friday, November 28, 2014

গাজন নেগেছে, তৃণমুল বিজেপি উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্বের দাবিতে মতুয়া মন্চে মঞ্জুলপন্থী মতুয়াদের অনশনমঞ্চে হাজির বিজেপির নেতাও অথচ নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বিজেপির, অনুপ্রবেশকারি ফতোয়া উদ্বাস্তুদের বিরুদ্ধে বিজেপির, উদ্বাস্তু বিতাড়ন অভিযান সারা দেশ জুড়ে বিজেপির যেমন রাজধানীতে কালো ছাতা ,কালো চাদরের পর হয়ত বোরকা প্রদর্শন হবে এবার।অথচ সব সংঘাত ভুলে উদ্বাস্তু মতুয়া ভোটের লাগিয়া তৃণমুল বিজেপি ভাই ভাই। পলাশ বিশ্বাস

গাজন নেগেছে, তৃণমুল বিজেপি উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্বের দাবিতে মতুয়া মন্চে

মঞ্জুলপন্থী মতুয়াদের অনশনমঞ্চে হাজির বিজেপির নেতাও অথচ নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বিজেপির, অনুপ্রবেশকারি ফতোয়া উদ্বাস্তুদের বিরুদ্ধে বিজেপির, উদ্বাস্তু বিতাড়ন অভিযান সারা দেশ জুড়ে বিজেপির

যেমন রাজধানীতে কালো ছাতা ,কালো চাদরের পর হয়ত বোরকা প্রদর্শন হবে এবারঅথচ সব সংঘাত ভুলে উদ্বাস্তু মতুয়া ভোটের লাগিয়া তৃণমুল বিজেপি ভাই ভাই


পলাশ বিশ্বাস

গাজন নেগেছে,তৃণমুল বিজেপি উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্বের দাবিতে মতুয়া মন্চে! উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্বের দাবিতে আজ (বৃহস্পতিবার) অনশন ও গণকনভেনশন অনুষ্ঠিত হয়। আজ থেকে আমরণ অনশন শুরু হয়েছে উত্তর ২৪ পরগণার ঠাকুর নগরের মতুয়া ধামে। সারা ভারত মতুয়া মহাসংঘের পক্ষ থেকে এই অনশন শুরু হয়েছে। মোট ২১ জন আজ প্রথম দিনের অনশনে উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে সারা ভারত ফরওয়ার্ড ব্লক –এর পক্ষ থেকে উত্তর ২৪ পরগণা জেলা কমিটির ডাকে এক গণকনভেনশন অনুষ্ঠিত হয় বনগাঁয়।  


মঞ্জুলপন্থী মতুয়াদের অনশনমঞ্চে হাজির বিজেপির নেতাও!

অথচ নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বিজেপির, অনুপ্রবেশকারি ফতোয়া উদ্বাস্তুদের বিরুদ্ধে বিজেপির, উদ্বাস্তু বিতাড়ন অভিযান সারা দেশ জুড়ে বিজেপির!


পরিপ্রেক্ষ প্রেক্ষাপট বোঝা ভারি মুশকিল!যেমন ধর্মতলায় অমিত শাহের সভা নিয়ে বিজেপি মামলা গ্রহণ করল আদালত, আজই শুনানিসেই মামলায় বিজেপির সভার শর্তসাপেক্ষ অনুমতি ও রাজ্যসরকারকে আরও এক জবর ধাক্কা!


মমতা সরকারের পুলিশ কলকাতায় সংবিধান দিবস পালনের অনুমতি দেয়নি,ধর্মান্ধ বা ধর্মোন্মাদী কোনো পক্ষের হেল দোল দেখা যায়নি সংবিধান দিবস পালনে নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে



সিবিআইএর বিরুদ্ধে আজ রাস্তায় বুদ্ধিজীবীরা।কারা এই বুদ্ধিজীবী,সেনিব্রেটি এইকন বাজারের ব্রান্ডডেড মুখের সমন্বয়,মানুষ বুঝবেন


ইহাও তিন্তু কেন্দ্র সরকার ও বিজেপির বিরুদ্ধে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর জেহাদ ঘোষণা


কেন্দ্র রাজ্য সংঘাত তুঙ্গে,নৈরাজ্যে জনজীবন মরণাসন্ন,রাজনীতি ছাড়া বাঙালির পরিচিতি নেই কোনো


যেমন রাজধানীতে কালো ছাতা ,কালো চাদরের পর হয়ত বোরকা প্রদর্শন হবে এবারঅথচ সব সংঘাত ভুলে উদ্বাস্তু মতুয়া ভোটের লাগিয়া তৃণমুল বিজেপি ভাই ভাই


লোকসভা ভোটের আগেও এই রকম হয়েছিল খোদ কলকাতায়

একই মন্চে সিপিএম ত-ণমুল কংগ্রেস বিজেপি নেতাদের উদ্বাস্তু দরদ উথলে উঠেছিল


হইলো ডা কি,কইতে পারেন কর্তা?


এবারও নাগরিকত্ব তো কথার খতা,সে দায় কারো মাথা ব্যথা নয়,আসল হল বনগাঁ উপনির্বাচনে জয়ের এবং তারও পূর্বে টিকিটের দাবি


বাংলার প্রতিটি জেলায়ত-ণমুল বিজেপিতে রক্তারক্তি লন্কাকান্ড,মহাভারত,গ্রীক ট্রাজেডির যাবতীয় উপকরণ

2010 সালে,28 ডিসেম্বারেও ভারতের পশ্চিমবঙ্গে অবস্থানরত 'বাংলাদেশি' উদ্বাস্তুদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়ার বিষয়ে প্রকাশ্যে সমর্থন জানিয়েছেন রাজ্যের প্রধান চারটি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা।


সেদিন  মঙ্গলবার দুপুরে কলকাতার ধর্মতলায় বাংলাদেশি উদ্বাস্তুদের সংগঠন 'মতুয়া মহাসংঘ' আয়োজিত এক মহাসমাবেশে অংশ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতাসীন দল সিপিএমের পক্ষে আবাসনমন্ত্রী গৌতম দেব, প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি মানস ভূঁইয়া, তৃণমূলের প্রতিনিধি ও কেন্দ্রীয় জাহাজমন্ত্রী মুকুল রায় এবং রাজ্য বিজেপির সভাপতি তথাগত রায় এই সমর্থনের কথা জানান।


সেদিনের অনুষ্ঠানে জানানো হয়, 'বাংলাদেশি' উদ্বাস্তুদের এই সংগঠনের সদস্য সংখ্যা বর্তমানে প্রায় এক কোটি ২০ লাখ। গৌতম দেব বলেন, সব দল মিলে উদ্বাস্তুদের স্থায়ী নাগরিকত্ব দেওয়ার সুপারিশ করা উচিত।


ঔ অনুষ্ঠানে তত্কালীন প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি ডা. মানুস ভূঁইয়া বলেন, ১৯৭১ সালের পরে বাংলাদেশ থেকে যারা নানা কারণে পশ্চিমবঙ্গে এসেছেন, তাঁদের নাগরিকত্ব পাওয়ার দাবি যুক্তিসঙ্গত।


তত্কালীন রাজ্য বিজেপির সভাপতি তথাগত রায় বলেন, বিজেপি বাংলাদেশ থেকে আসা হিন্দু-বৌদ্ধদের ভারতের স্থায়ী নাগরিকত্ব দেওয়ার পক্ষে।


মহাসমাবেশ শেষে মতুয়াদের একটি প্রতিনিধিদল পশ্চিমবঙ্গের তত্কালীন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের সঙ্গে দেখা করে। পরে সংগঠনের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক গণপতি বিশ্বাস সাংবাদিকদের জানান, তাঁদের দাবির বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছেন। কিন্তু বিষয়টি যেহেতু কেন্দ্রীয় সরকারের এখতিয়ারে, সেহেতু এ বিষয়ে সরাসরি তাঁর কিছু করার নেই।

তবে পশ্চিমবঙ্গে কোনো উদ্বাস্তু যেন হেনস্তার শিকার না হন, সে বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।


স্বাধীনতা-উত্তরকাল থেকে পশ্চিমবঙ্গে আসা বাংলাদেশি উদ্বাস্তুরা তাদের উদ্বাস্তু হিসেবে ঘোষণা করার দাবি করেছে। একই সঙ্গে দাবি করেছে নাগরিকত্ব এবং পুনর্বাসন। ২৫ আগস্ট প্রতিবছরের মতো এবারও গোটা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে পালিত হয়েছে উদ্বাস্তু দিবস। এই লক্ষ্যে কলকাতা, বারাসাত, হাওড়া, নদীয়াসহ রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে উদ্বাস্তু সমাবেশ, অবস্থান এবং বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে। সেখান থেকে দাবি ওঠে নাগরিকত্বের এবং পুনর্বাসনের। এই উদ্বাস্তু দিবস পালনের ডাক দেয় ইউসিআরসি বা সম্মিলিত কেন্দ্রীয় বাস্তুহারা পরিষদ।


এই সংগঠনের ডাকে এ দিন উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা সদর বারাসাতে জেলা প্রশাসকের দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ দেখায় কয়েক শ উদ্বাস্তু। এখানে আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের জেলা সভাপতি হরিদাস দাস। এ দিন উদ্বাস্তুদের দাবিসংবলিত একটি স্মারকলিপিও দেওয়া হয় জেলা প্রশাসকের কাছে। একইভাবে ইউসিআরসি কলকাতার উদ্বাস্তু পুনর্বাসন দপ্তরের সামনেও বিক্ষোভ দেখায়।


গত সেপ্টেম্বর মাসেও পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বনগাঁ মহকুমা শহরের অজিত গাঙ্গুলি ভবনে উদ্বাস্তুদের এক কনভেনশনে দাবি জানান হয়েছে ১৯৭১ সালের পর থেকে যেসব বাংলাদেশী নাগরিক উদ্বাস্তু হয়ে এই রাজ্যে এসেছে তাদের অবিলম্বে নাগরিকত্ব সহ রেশন কার্ড ভোটার কার্ড দিতে হবে।


২০০৩ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপি জোট সরকারের আমলে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পাশ করে বলা হয় ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের পর পর যে সব বাংলাদেশী উদ্বাস্তু হয়ে ভারতে পা দিয়েছেন তাদের অনুপ্রবেশকারী হিসাবে চিহ্নিত করা হবে। কেন্দ্রের সেই সরকারে অবশ্য তৃণমূল সেদিন শরিক ছিল।


উদ্বাস্তুদের এই কনভেনশনে ২০০৩ সালে গৃহীত সংশোধনীকে অবিলম্বে বাতিলের দাবি জানিয়েছে এদিনের কনভেনশনের আয়োজক 'সম্মিলিত কেন্দ্রীয় বাস্তুহারা পরিষদ'।


এই কনভেনশনে উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব প্রদানসহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা প্রদানের দাবি জানিয়ে বক্তৃতা করেন সংগঠনের সভাপতি কান্তি বিশ্বাস, পশ্চিমবঙ্গের সাবেক অর্থমন্ত্রী অসীম দাশগুপ্ত, সিপিএম নেতা ত্বড়িৎ বরণ তোপদার, রবীন মন্ডল, ফরোয়ার্ড ব্লক নেতা হরিপদ বিশ্বাস, সিপিআই নেতা রঞ্জিত কর্মকার প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।


অসমে ১৯৬৬-১৯৭১ সালের মধ্য পাকিস্তান থেকে আগত উদ্বাস্তুদের বিদেশী নিবন্ধন কার্যালয়ে নিবন্ধনকরণের শেষ দিন ১৬ জানুয়ারী। অথচ এই বিজ্ঞপ্তিটি কেন্দ্র সরকার বা রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে সরকারী বা বেসরকারী গণমাধ্যমের দ্বারা রাজ্যবাসীকে যথাযথভাবে জানানই হয়নি। ফলে উক্ত সময়কালে অসমে আগত প্রায় ২০,০০০ বাঙালি হিন্দুর নাগরিকত্ব বাতিল হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।

এমন আশঙ্কা করেই বরাক উপত্যকা বঙ্গ সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্মেলন কেন্দ্রের কাছে জোরালো আবেদন জানিয়েছে, নিবন্ধনকরণের সময়সীমা যেন অন্ততপক্ষে ছ'মাস বর্ধিত করা হয়, যাতে ১৯৬৬-১৯৭১ সালের মধ্য পাকিস্তান থেকে আগত সকল বাঙালি হিন্দু উদ্বাস্তু বিদেশী নিবন্ধন কার্যালয়ে গিয়ে নিবন্ধন করাবার সুযোগ পান। বরাক উপত্যকা বঙ্গ সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্মেলনের সাধারণ সম্পাদক গৌতম প্রসাদ দত্ত আরও আশঙ্কা করেন নিবন্ধনের সময়সীমা একবার পার হয়ে গেলেই ধরপাকড় শুরু হয়ে যাবে। আর ধৃতদের হয় ডিটেনশন ক্যাম্পে পাঠান হবে অথবা ঘারধাক্কা দিয়ে কাঁটাতারের ওপারে ঠেলে দেওয়া হবে। একইভাবে নাগরিক অধিকার প্রতিরক্ষা কমিটি নিবন্ধনকরণের সময়সীমা এক বছর সম্প্রসারণ করার জন্য কেন্দ্র সরকারকে চাপ দেওয়ার দাবী জানিয়ে মুখ্যমণ্ত্রীর কাছে একটি স্মারকলিপি পেশ করেছে।



বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারের প্রতিবাদসহ ৬ দফা দাবিতে আমরণ অনশন শুরু করেছে সারা ভারত মতুয়া মহাসঙ্ঘ। সঙ্ঘের আহ্বায়ক সুব্রত ঠাকুর জানান, 'বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে সরকারকে প্রতিবাদ জানাতে হবে।'


এছাড়া অন্য দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, পূর্ববাংলা থেকে আসা হিন্দু, মতুয়া, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানদের নাগরিকত্ব দেয়ার জন্য ২০০৩ সালের নাগরিকত্ব আইন সংশোধন করা, মতুয়া ধর্মকে স্বাধীন, স্বতন্ত্র ধর্ম হিসেবে সরকারি স্বীকৃতি দেয়া, হরিচাঁদ ঠাকুরের জন্মদিনে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা, গুরু চাঁদ ঠাকুরের জীবনী ও কর্মধারাকে পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা ও হরিগুরু চাঁদ ঠাকুরের নামে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মহিলা কলেজ স্থাপন করা, মরিঝাপি গণহত্যার তদন্ত ও বিচার, বিভিন্ন রাজ্যে বসবাসকারী বাঙালিদের মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষাদান প্রভৃতি।

ঠাকুর নগরের ঠাকুর বাড়িতে এসব দাবি নিয়ে আজ ২৭ নভেম্বর আমরণ অনশন শুরু হয়েছে বলে সুব্রত ঠাকুর জানিয়েছেন।


সুব্রত ঠাকুর জানান, 'আগামী জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশে অবস্থিত মতুয়াদের আদি পীঠস্থান ওড়াকান্দি ধাম বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সংরক্ষণ ও যথার্থ নিরাপত্তা প্রদানের ব্যবস্থা ও সেদেশের সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারের প্রতিবাদে আমরা ঠাকুর নগর থেকে 'ওড়াকান্দি চলো'র ডাক দিয়েছি। সেখানে আমরা সরকারের কাছে স্মারকলিপি দেব এবং সরকারের সাথে কথা বলব, যাতে বাংলাদেশে যে ওড়াকান্দি ধাম আছে তাকে সংরক্ষণ করা হয় এবং সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার না হয় সেজন্য বাংলাদেশ সরকার যাতে ব্যবস্থা করে তা নিয়ে।



কালো টাকা ইস্যুর পর একশো দিনের কাজ। একশো দিনের কাজে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে আজ সংসদে সরব তৃণমূল। সকালে মাটির হাঁড়ি নিয়ে সংসদের বাইরে বিক্ষোভ দেখালেন তৃণমূল সাংসদরা।

গত কয়েকদিন কালো টাকা ইস্যুতে সংসদের ভিতরে বাইরে সরব হয় তৃণমূল। কালো ছাতা ও কালো শাল নিয়ে বিক্ষোভ দেখান তৃণমূল সাংসদরা। কালো টাকার বিক্ষোভে তৃণমূল সাংসদদের হাতিয়ার ছিল ছাতা। বৃহস্পতিবার তা সংসদের বাইরে বেরিয়ে হল কালো শাল।

অধিবেশন শুরু হতেই কালো টাকা ইস্যু নিয়ে সরব বিরোধীরা। সংসদীয় বিষয়ক মন্ত্রী অবশ্য মুখ খুললেন অধিবেশনের একেবার শেষদিকে। রুখে দাঁড়ালেন তৃণমূল সাংসদরা। আর তখনই সারদা খোঁচাটা দিয়ে পাল্টা চ্যালেঞ্জটা ছুঁড়ে দিলেন বেঙ্কাইয়া নাইডু। টেনে আনলেন অমিত শাহর সভা প্রসঙ্গও।




অথচ আজকালের প্রতিবেদন পড়ে দেখুন,কি গাজন নেগেছে

বাঙালি উদ্বাস্তুদের নিঃশর্ত নাগরিকত্ব প্রদান-সহ ৬ দফা দাবির ভিত্তিতে আমরণ অনশন আন্দোলন শুরু করলেন মতুয়ারা৷‌


সারা ভারত মতুয়া মহাসঙেঘর উদ্যোগে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা থেকে ঠাকুরনগর ঠাকুরবাড়ির নাটমন্দিরে সঙেঘর ২১ জন কর্মকর্তা এই অনশন আন্দোলন শুরু করেছেন৷‌


সঙেঘর সাধারণ সম্পাদক সুব্রত ঠাকুর জানান, ২০০৩ সালের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পুনঃসংশোধন এবং ২৫ মার্চ ১৯৭১ সীমারেখা বাতিল করে সমস্ত বাঙালি উদ্বাস্তুকে নিঃশর্ত নাগরিকত্ব প্রদান করতে হবে৷‌


হরিচাঁদ ঠাকুরের জন্মদিনে সরকারি ছুটি ঘোষণা করতে হবে৷‌

গুরুচাঁদ ঠাকুরের জীবনী ও কর্মধারা পাঠ্যপুস্তকে অম্তর্ভুক্ত করতে হবে এবং ঠাকুরের নামে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মহিলা কলেজের নামকরণ করতে হবে৷‌


মরিচঝাঁপির গণহত্যার বিচার ও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলির পুনর্বাসন ও কর্মসংস্হানের ব্যবস্হা করতে হবে৷‌তিরিশ বছরের মৌণ ভেঙ্গেছে মরিচঝাঁপি প্রসঙ্গে৷‌মা মাটি মানুষের সরকারও তদন্ত করেনি,কিন্তু যখন এই দাবি উঠল,মন্চে ছিলেন তৃণমূল সরকারের উদ্বাস্তু মন্ত্রীও৷‌


বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারের প্রতিকারে সরকারকে প্রতিবাদ জানাতে হবে৷‌


বিভিন্ন রাজ্যে বসবাসকারী বাঙালি উদ্বাস্তুদের মাতৃভাষায় প্রাথমিক শিক্ষালাভের সুযোগ, বিভিন্ন পশ্চাৎপদ সম্প্রদায়কে তফসিলি জাতিভুক্তকরণ ও জাতিপত্রের শংসাপত্র প্রদান করতে হবে৷‌


সঙেঘর পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই এই দাবিগুলি মুখ্যমন্ত্রী, রাজ্যপাল, প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি-সহ রাজ্যের বিভিন্ন সাংসদ, এমনকি বি জে পি-র রাজ্য সম্পাদক রাহুল সিনহার কাছেও পাঠানো হয়েছে৷‌


সঙেঘর প্রতিনিধিরা রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করে তাঁদের দাবিগুলি সরাসরি রাজ্যপালকে জানাতে চান৷‌


সঙেঘর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ভোলা বিশ্বাস জানান, কেন্দ্রীয় প্রতিশ্রুতি না পাওয়া পর্যম্ত এই অনশন চলবে৷‌


এদিকে, উদ্বাস্তু ইস্যুতে এদিনই বনগাঁয় গণকনভেনশন করল


সারা ভারত ফরওয়ার্ড ব্লকের উত্তর ২৪ পরগনা জেলা কমিটি৷‌ সভায় দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক দেবব্রত বিশ্বাস, প্রাক্তন মন্ত্রী ডাঃ মোর্তাজা হোসেন, প্রাক্তন বিধায়ক হরিপদ বিশ্বাস, কমলাক্ষী বিশ্বাস উপস্হিত ছিলেন৷‌


দেবব্রত বিশ্বাস বলেন, ১৯৪৭ সালের পর বাংলাদেশ থেকে এদেশে আসা উদ্বাস্তুদের এবং ১৯৭১ সালের পর আসা শরণার্থীদের চিহ্নিত করে নাগরিকত্ব দেওয়ার ব্যবস্হা করার জন্য কেন্দ্রকে কমিশন গড়তে হবে৷‌ এর সঙ্গে এখনকার অনুপ্রবেশকারীদের গুলিয়ে ফেললে চলবে না৷‌ অনুপ্রবেশ অবৈধ৷‌ এ ব্যাপারে দু'দেশকে আরও কঠোর পদক্ষেপ করতে হবে৷‌


তিনি বলেন, উদ্বাস্তুদের নিয়ে যারাই আন্দোলন করবে, তাদের পাশেই তাঁর দল থাকবে৷‌


সাধু সাবধান


অধিক সন্যাসীতে গাজন নষ্ট





No comments: